Sale!

সজনে পাতা চূর্ণ – ২০০ গ্রাম

200.00৳ 

সজনে পাতা খুবই পুষ্টিকর ও সুস্বাদু একটি খাবার। একে পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্বস বলা হয়। ইংরেজিতে ‘Moringa ’। পুষ্টিগুণ বিবেচনা করে সজনেপাতাকে ‘অলৌকিক পাতা’ বলা হয়ে থাকে। এ ছাড়া একে ‘নিউট্রিশন সুপার ফুড’ও বলা হয়। আবার অনেক গবেষকেরা একে ‘পুষ্টির ডিনামাইট’ও বলেছেন। চলুন জেনে নেই সজনে পাতা চূর্ণ সম্পর্কে বিস্তারিত।

প্রতি ১০০ গ্রাম সজনেপাতার পুষ্টি উপাদানঃ
ফ্যাট ১.৪ গ্রাম, সোডিয়াম ৯ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৮.৩ গ্রাম, ক্যালোরি ৯২, প্রোটিন ৬.৭ গ্রাম, খাদ্য–আঁশ ২ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৮৫ মিলিগ্রাম, আয়রন ৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৩৩৭ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেশিয়াম ৪২ মিলিগ্রাম, ফোলেট ৪০ মাইক্রোগ্রাম, নায়াসিন ২.২২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ ৭৫৬৪ আইইউ ও ভিটামিন সি ৫১.৭ মিলিগ্রাম।

স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ
০১। পরিমাণের ভিত্তিতে তুলনা করলে একই ওজনের সজনে পাতায় একটি কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি, দুধের চেয়ে চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম ও দুই গুণ বেশি প্রোটিন, গাজরের চেয়ে চার গুণ বেশি ভিটামিন এ এবং কলার চেয়ে তিন গুণ বেশি পটাশিয়াম বিদ্যমান। ফলে এটি অন্ধত্ব, রক্তস্বল্পতা সহ বিভিন্ন ভিটামিন ঘাটতি জনিত রোগের বিরুদ্ধে বিশেষ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।

সজনে পাতা চূর্ণ (Moringa Powder)

সজনে পাতা খুবই পুষ্টিকর ও সুস্বাদু একটি খাবার। একে পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্বস বলা হয়। ইংরেজিতে ‘Moringa ’। পুষ্টিগুণ বিবেচনা করে সজনেপাতাকে ‘অলৌকিক পাতা’ বলা হয়ে থাকে। এ ছাড়া একে ‘নিউট্রিশন সুপার ফুড’ও বলা হয়। আবার অনেক গবেষকেরা একে ‘পুষ্টির ডিনামাইট’ও বলেছেন। চলুন জেনে নেই সজনে পাতা চূর্ণ সম্পর্কে বিস্তারিত।

প্রতি ১০০ গ্রাম সজনেপাতার পুষ্টি উপাদানঃ
ফ্যাট ১.৪ গ্রাম, সোডিয়াম ৯ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৮.৩ গ্রাম, ক্যালোরি ৯২, প্রোটিন ৬.৭ গ্রাম, খাদ্য–আঁশ ২ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৮৫ মিলিগ্রাম, আয়রন ৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৩৩৭ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেশিয়াম ৪২ মিলিগ্রাম, ফোলেট ৪০ মাইক্রোগ্রাম, নায়াসিন ২.২২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ ৭৫৬৪ আইইউ ও ভিটামিন সি ৫১.৭ মিলিগ্রাম।

স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ
০১। পরিমাণের ভিত্তিতে তুলনা করলে একই ওজনের সজনে পাতায় একটি কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি, দুধের চেয়ে চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম ও দুই গুণ বেশি প্রোটিন, গাজরের চেয়ে চার গুণ বেশি ভিটামিন এ এবং কলার চেয়ে তিন গুণ বেশি পটাশিয়াম বিদ্যমান। ফলে এটি অন্ধত্ব, রক্তস্বল্পতা সহ বিভিন্ন ভিটামিন ঘাটতি জনিত রোগের বিরুদ্ধে বিশেষ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।

০২। এতে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে এবং পালংশাকের চেয়ে তিন গুণ বেশি আয়রণ বিদ্যমান, যা এ্যানেমিয়া দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

০৩। সজনে শরীরে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও অন্যতম অবদান রাখে।

০৪। মানুষের শরীরের প্রায় ২০% প্রোটিন যার গাঠনিক একক হলো এমাইনো এসিড। শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মেটাবোলিজম এবং অন্যান্য শারীরবৃত্ত্বীয় কার্যাবলী পরিপূর্ণরূপে সম্পাদনে এমাইনো এসিড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। মানুষের শরীরের যে ৯ টি এমাইনো এসিড খাদ্যের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হয়, তার সবগুলোই এই মরিঙ্গার মধ্যে বিদ্যমান।

০৫। এটি শরীরে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের মত কঠিন রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে।

০৬। নিয়মিত দৈনিক সেবন শরীরের ডিফেন্স মেকানিজমকে আরো শক্তিশালী করে এবং ‘ইমিউনিটি স্টিমুল্যান্ট’ হওয়ার দরুন এটি ‘এইডস’ আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

০৭। এটি শরীরের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পুষ্টিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।

০৮। শরীরের ওজন কমাতেও ব্যায়ামের পাশাপাশি এটি বেশ কার্যকরী ভুমিকা পালন করে থাকে।

০৯। এটি মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। পাতা থেকে তৈরি এক টেবিল চামচ পাউডারে ১৪% প্রোটিন, ৪০% ক্যালসিয়াম, ২৩% আয়রণ বিদ্যমান, যা ১ থেকে তিন বছরের শিশুর সুষ্ঠু বিকাশে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ খাওয়ানোকালীন সময়ে ৬ টেবিল চামচ পাউডার একজন মায়ের প্রতিদিনের আয়রণ এবং ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে থাকে।

১০। এটির এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। এটি যকৃত ও কিডনী সুস্থ্য রাখতে এবং রূপের সৌন্দর্য বর্ধক হিসেবেও কাজ করে থাকে।

১১।সজনে-তে প্রায় ৯০টিরও বেশি এবং ৪৬ রকমের এন্টি-অক্সিডেন্ট বিদ্যমান।

১২। এতে ৩৬ টির মত এন্টি-ইনফ্ল্যামমেটরি বৈশিষ্ট্য আছে। এছাড়াও এটি অকাল বার্ধক্যজনিত সমস্যা দূর করে এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

প্রতিক্রিয়াঃ ডঃ লয়েল ফিউগিল এর মতে, দৈনিক এই পাতা গ্রহণে কোন ধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া নেই।

অন্যান্য প্রাণীর খাদ্য হিসেবেঃ সজনে পাতা রুমিনেন্ট জাতীয় প্রাণীদের ক্ষেত্রে প্রোটিনের একটি অন্যতম উৎস হিসেবে ব্যবহার করা হয় যার মাঝারি মানের রুচিকরতা বিদ্যমান। পোল্ট্রি, শূকর, খোরগোশ এবং মাছের জন্য খাদ্য হিসেবে এই পাতা ও বীজের ব্যবহার বেশ কার্যকর।

.

খাওয়ার সাধারণ নিয়মঃ

২ চা চামুচ নিয়ে হাফ/এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন, ৬-৮ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে শুধু পানি টুকু পান করবেন । সকালে বা রাতে খাওয়ার পর খেলে ভালো হয়।
.

সজনে পাতা চূর্ণ  আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে ডাঃ মোঃ ফাইজুল হক ( আয়ুর্বেদিক, ইউনানী ও হোমিওতে সরকারী প্রাক্টিস রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত চিকিৎসক ও লেখক) পরিচালিত  FH Shop .
.
ডাঃ মোঃ ফাইজুল হক এর সরাসরি  নিজের তত্ত্বাবধানে  হার্বস/ঔষধি ভেষজ  থেকে সঠিক নিয়মে চুর্ন / পাউডার করা হয়েছে । কোনো কেমিকেল বা সাধারন পির্জাভেটিব ও ব্যবহার করা হয়নি ।
.
১০০% খাঁটি হার্বস ব্যবহার করার জন্য আমাদের  কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিন, ঢাকার মধ্যে হোম ডেলিভারির সুযোগ এবং ঢাকার বাহিরে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে  পন্য ডেলিভারি দেওয়া হয় ।
.

.

২০০ গ্রাম ২০০  টাকা ।

https://youtu.be/OHCoP6p2ANk

 

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সজনে পাতা চূর্ণ – ২০০ গ্রাম”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may also like…

Shopping Cart
সজনে পাতা চূর্ণ – ২০০ গ্রাম
200.00৳ 
Scroll to Top